পাহাড়ের মানুষের আমিষের চাহিদা মেটাতে প্রানী সম্পদ বিভাগের প্রচেষ্টাকে আরো বাড়াতে হবে—-রেমলিয়ানা পাংখোয়া
॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥
পাহাড়ের মানুষের আমিষের চাহিদা মেটাতে প্রানী সম্পদ বিভাগের প্রচেষ্টাকে আরো বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ সদস্য ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের আহবায়ক রেমলিয়ানা পাংখোয়া। তিনি বলেন, পার্বত্য অঞ্চল দেশের বিশাল সম্ভাবনাময় অঞ্চল। এখানে গবাদি পশু বিচরণের বিশাল ক্ষেত্রে রয়েছে। তাই প্রাণি সম্পদ বিভাগের দুর্গম এলাকা গুলোতেও গবাদি পশু, হাঁস মুরগী চাষ বাড়ানো পাশাপাশি আগামী প্রজন্মকে পুষ্টি কর সুষম খাদ্যের বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করার আহবান জানান।
স্মার্ট লাইভ স্টক, স্মার্ট বাংলাদেশ এ শ্লোগানে ১ মার্চ প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহে রাঙ্গামাটি জেলা প্রানী সম্পদ বিভাগের উদ্যোগে ও পোল্ট্রি ডিলার এসোসিয়েশনের সহযোগিতায় স্কুল ফিডিং (প্রাণিজ আমিষ খাওয়ানো) কর্মসূচী উপলক্ষে রাঙ্গামাটি সেন্ট টিজার স্কুলে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এই আহবান জানান।
রাঙ্গামাটি জেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ বরুণ কুমার দত্তের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র রাঙ্গামাটির উপ-পরিচালক ডাঃ তুষার কান্তি চাকমা, হাঁস প্রজনন কেন্দ্রের সিনিয়র সহকারী পরিচালক কুসুম চাকমা, মুরগী প্রজনন উন্নয়ন খামারের ব্যবস্থাপক ডাঃ পলি রানী ঘোষ ভ্যাটানারী সার্জন প্রিমা মহাজন, পোল্ট্রি ডিলার এসোসিয়েশনের সভাপতি প্রার্থী প্রতীম দে, স্বাগত বক্তব্য রাখেন সেন্ট টিজার স্কুলের প্রধান শিক্ষকা কাকলী রোজারিও। সহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে ছাত্র ছাত্রীদের হাতে পুষ্টি কর সুষম খাদ্য তুলে দেন অতিথিরা।
পরে রাঙ্গামাটি জেলা প্রানী সম্পদ কার্যালয়ে বিভিন্ন খামারীদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ সদস্য ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের আহবায়ক রেমলিয়ানা পাংখোয়া, রাঙ্গামাটি জেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ বরুণ কুমার দত্তের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র রাঙ্গামাটির উপ-পরিচালক ডাঃ তুষার কান্তি চাকমা।
পরে রাঙ্গামাটি জেলার ২০ জন খামারীর মাঝে গরুর খাবারের জন্য উন্নত মানের ঘাস, সার, ও ঔষধ বিতরণ করা হয়।